
মো: জাহিদুল ইসলাম,
ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি।
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত এবং দোয়া মাহফিলের মধ্যে দিয়ে রাজনৈতিক অফিসের কার্যক্রম শুরু করলেন নীলফামারী জেলা বিএনপি সাবেক, সভাপতি, নীলফামারী-১ ডোমার ডিমলা আসনের সাবেক এমপি গণমানুষের নেতা জনাব আলহাজ্ব প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।
গণমানুষের নেতা জনাব আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের পরিবার, আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, এবং নীলফামারীসহ দেশ বাসীর জন্য দোয়া চেয়ে, আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করে সবার দোয়া ও ভালোবাসায় আগামীতেও মানুষের পাশে থাকতে পারে সেই লক্ষ্যে, ঢাকায় বনানীতে দোয়া ও মিলাদ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে ৩১ দফা বাস্তবায়নে মধ্যে দিয়ে রাজনৈতিক অফিসের কার্যক্রম শুরু করে তার ব্যক্তিগত কার্যালয় শুভ উদ্বোধন করেছেন।কার্যালয়ের রোড নম্বর১৮, ব্লক এ,বাসা নম্বর ১৮, বনানী ঢাকা।
শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ডিমলা উপজেলার বিএনপির সংগ্রামী সভাপতি, জনাব অধ্যক্ষ মনোয়ার হোসেন, ডিমলা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক রইসুল আলম চৌধুরী ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক, জনাব গোলাম রব্বানী প্রধান, ডোমার উপজেলা বিএনপির সংগ্রামী সভাপতি, জনাব, রেয়াজুল ইসলাম কালু, সাধারণ সম্পাদক, জনাব, আখতারুজ্জামান সুমন, এবং নীলফামারীসহ ডোমার ডিমলা উপজেলার বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে ডিমলা উপজেলার বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব গোলাম রব্বানী প্রধান বলেন, আমাদের গণমানুষের প্রিয় নেতা জনাব আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন রাজনীতির পাশাপাশি তিনি সমাজ সেবাসহ তার নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক উন্নয়নের ভূমিকা রেখেছেন।
উল্লেখ্য তুহিন বর্তমানে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য, শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের পৈতিক বাড়ি নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার গোমনাতি গ্রামে। তার পিতা রফিকুল ইসলাম চৌধুরী যিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও ডীন ছিলেন। তুহিনের মাতা সেলিনা ইসলাম। তার মা বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বিএনপির চেয়ারপার্সেন বেগম খালেদা জিয়ার বড় বোন। সে হিসাবে তুহিন খালেদা জিয়ার ভাগ্নে এবং তারেক জিয়ার খালাতো ভাই।
শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন হলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও সাবেক সংসদ সদস্য। তিনি নীলফামারী-১ আসন থেকে নির্বাচিত ৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদ সদস্য, ১৯৯৫ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারীর নির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০১ সালে অল্প কিছু ভোটের ব্যবধানে হেরে যান তিনি কিন্তু তার উন্নয়ন থেমে থাকেনি।